Sueba Khatun
আমি একজন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক। আর সেইজন্য প্রতিটা সকাল শুরু হতো অতি ব্যস্ততার সহিত। ভোরে পাখির কলকাকলির পর পরই বিদ্যালয় প্রাঙ্গন মুখরিত হতো কচিকাঁচার শব্দে।। মহামারীর ছোবলে ওইদিন গুলো স্বপ্নের মতো ,, তবুও থেমে নেই জীবন ও কাজ। কাজের ক্ষেত্রে কখনো এক্সকিউজ দেইনি প্রতিনিয়ত পুরনো স্মৃতিগুলোকে পথচলার শক্তি ও সাহসরুপে নিয়ে স্বাস্থবিধি মেনে কাজ করে চলেছি ( বাড়ি বাড়ি গমন, শিশু জরিপ,বই বিতরন, উপবৃত্তির কাজ)অদম্য গতিতে,, এই আশায় যে খুব তারাতারি সব ঠিক হয়ে যাবে এবং গিয়েছে ইনশাআল্লাহ দের বছর পর। এ যেন জীবন - মরন যুদ্ধের পর বিজয় আমরা আবারো সেই চিরচেনা পিটির শব্দ বাচ্চাদের কোলাহল সব ফিরে পেয়ে সত্যি সত্যিই খুব আনন্দিত। সব সময় এমন ভাবে যেন নিজ দ্বায়িত্ব পালন করে যেতে পারি।