মোঃআবুবকর সিদ্দিক
১৬ই ডিসেম্বর আমাদের বিজয় দিবস।১৯৭১সালে ১৬ই ডিসেম্বর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর কাছ থেকে আমরা স্বাধীনতা লাভ করি।জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের ভাষনে কি বলেন যানো তিনি বলেন এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম এবারের সংগ্রাম আমাদের স্বাধীনতার সংগ্রাম।ঐ দিনেই হয়ে গেলো স্বাধীনতার ঘোষণা। ২৫এ মার্চ কালো রাত হয়ে নেমে আসে বাঙালির জীবনে। ঐ রাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ঘুমিয়ে থাকা বাংলার মানুষের উপরে ঝাপিয়ে পড়ে।অসংখ্য মানুষ মারা যায়।ভয় কে জয় করে রুখে দাঁড়ায় বাঙালি।বাংলার দামাল ছেলেরা কৃষক,ছাত্র নেতা,শ্রমিক,অফিসের কর্মচারী, ডাক্তার,উকিল,পুলিশ সবাই এ দেশকে ভালোবেসে মননপন যুদ্ধ করে।আমাদের সাহায্য করতে এগিয়ে আসে ভারত সরকার। তারা সৈন্য ও গোলাবারত দিয়ে আমাদের শক্তি যোগায়।দীর্ঘ ৯মাস চলে আমাদের মুক্তি যুদ্ধ। এই যুদ্ধে ৩০ লাখ মানুষ শহিদ হয়।মা-হারায় সন্তান, স্ত্রী-হারায় তার স্বামী।১৯৭১ সালে ১৬ই ডিসেম্বর ঢাকা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হানাদার পাকিস্তানি বাহিনী প্রায় ৯১ হাজার ৬শ ৩৪ জন হানাদার বাহিনী যৌথবাহিনীর কাছে আনুষ্ঠানিক ভাবে আত্তসমর্পন করেন।পৃথিবীর বোকে বাংলাদেশ নামে নতুন,স্বাধীন ও সার্বগ্রমোণ রাষ্ট্রের জন্ম হয়।এই উপলক্ষে প্রতি বছর বাংলাদেশে দিনটি যথাযথ ব্রাহ্মামবির্য এবং বিপুল উৎসাহিতর সাথে দিনটি পালিত হয়।১৬ই ডিসেম্বর ভোরে একএিশ পায় তবরতলির মাধ্যমে দিনটি শুরু হয়।জাতীয় প্যারেড স্কয়ারে অনুষ্ঠিত সম্মিলিত সামরিক কুচকাওয়াজে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী,বাংলাদেশ নৌ-বাহিনী,বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর সমস্যরা এতে যোগ দেন। কুচকাওয়াজ অংশ হিসেবে সালাম গ্রহণ করেন মাননীয় রাষ্ট্রপতি এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। বাংলাদেশের স্বাধীনতার যুদ্ধে যারা শহিদ হয়েছেন তাদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের অংশ হিসেবে ঢাকার কদরে সাভারে অবস্থিত জাতীয় সৃতিসৌদে রাষ্ট্রপতি,প্রধানমন্ত্রী, বিরুদ্ধ দলীয় নেতাকর্মী বিভিন্ন ফুলের মালা রূপন করে থাকন শহিদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য এজন্য আমি ১৬ই ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস পালন করি।