শান্তি

Muhammad Tanjid

আমি মোঃ তানজিদ আমার জন্মস্থান ভোলা ,দৌলতখান। আমি 2000 সালে জন্মগ্রহণ করি।আল্লাহ্ কাছে কোটি কোটি শুকরিয়া জানাই । অতীতের কথা খুব মনে পড়ছে খুব । আমার জীবনের পিছনের দিকে তাকালে কি কঠিক সময় ও পরিস্থিতি পার করে আসছি তা মনে করলে চোখ দিয়ে টলটল করে পানি পড়ে আর আজ আমি একজন মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে আমার জীবন আর পরিবারের জীবন বদলাতে প্রতিদিন কঠোর পরিশ্রম করে যাচ্ছি আমি আমার জায়গা থেকে সফল । জীবনের পাতা থেকে কিছু মুর্হুত লিখলাম পড়ালেখা প্রতি আগ্রহ ছিল খুব কিন্ত ছোট বেলা ক্লাস তৃতীয় শ্রেনীতে থাকতে কথা সবার কারেন্ট ছিল আমাদের ছিল না সন্ধ্যা চেরাগ দিয়ে পড়তে বসতাম কিন্তু কেরোসিন থাকতা আস্তে আস্তে চেরাগ নিবে যেত খুব কষ্ট লাগত পড়তে পারতাম না তখন যখন ক্লাস ৫ শ্রেনিতে তখন কারেন্ট নিয়ে আসে অনেক কষ্ট করে মা কারেন্ট নিয়ে আসে । আব্বু সহজ সরল টাইপের লোক এলাকার সবাই তাকে চিনে ভাল করে আর বাড়ির লোক, আত্মীয় স্বজন এলাকার শিল্পপতি সবাই আমাদেরকে দেখা শুনা করত – আব্বু আর আম্মু প্রায় বলে তোমাদের অনেক কষ্ট করে লালন পালন করেছি সবার থেকে খুজেঁ নিয়ে এসে তোমরা অতিতের কথা ভুলা যাবে না আল্লাহ্ নারাজ হয়ে যাবে এসএসসি পাশ করার পর পড়ালেখা করাটা ছিল অসম্বভ কিন্তু আমার আগ্রহ ছিল প্রচুর তা দেখে আমার বন্ধুবান্ধব আত্মীয়-স্বজন সকলের অনুরোধের পড়াশোনা করি, আমাদের তখন কোনো ঘরবাড়ি ছিল না বাসাভাড়া থাকতে হতো সেজন্য আমি এসএসসি পরীক্ষার পর আমার নানাবাড়ি চলে আসি তারপর যখন আমার বন্ধুরা কলেজে ভর্তি হলো তখন আমিও পড়াশোনা করার জন্য আমার দাদাবাড়ি চলে আসি তারপর আমি কলেজে ভর্তি হই আমার বেড়ে ওঠা ছোটকাল থেকেই দাদা দাদু এবং ফুফুর কাছে। নিজের মা বাবার আদর পাই নাই ছোট থাকতে আমার দাদা দাদু এবং ফুফু আমাকে শিখিয়েছে জীবন মানে কি,ছোট থেকে ৮০ ভাগ সময় কাটিয়েছি দাদির পরিবাররে কাছে আমাকে প্রথম আরবি, বাংলা ওনার হাতে শিখা, –সময় হলে একদিন দাদির জীবনি নিয়ে লিখব। নিজে নিজে কঠোর থেকে কঠোর পরিশ্রম করে 2018 সালে ইন্টারমিডিয়েট পাস করি তারপর উচ্চশিক্ষার জন্য ঢাকা চলে আসি তখন ইউসিসি থেকে এডমিশন কোশ্চিং করি এবং বিভিন্ন ইউনিভার্সিটি'তে পরীক্ষা দিয়েছিলাম কোন বিশ্ববিদ্যালয় চান্স পায়নি অতঃপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত সাত কলেজের একটি কলেজে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পাই উক্ত কলেজে এখন আমি অনার্স তৃতীয় বর্ষের হিসাববিজ্ঞান বিভাগের একজন ছাত্র। এগুলো আমার জীবনের অনেক গুরুত্ব র্পুন ঘটনা আরো অনেক আছে লেখা সম্বব না । আসলে আমরা যারা পজেটিব মাইন্ডের লোক তার যদি চিন্তা করে তাহলে কেও যদি ভাল থাকে সবার মন খুশি থাকে আর যারা কষ্টে থাকে তাদেরও কষ্ট লাগে ।। আমার সকল আত্মীয়-স্বজন,প্রতিবেশি যে যেভাবে পাড়ছে আমার সেই সময়গুলোতে পরিবারকে সহযোগিতা করেছে তাদের কাছে কৃতজ্ঞ সবার কথা কখন ভুলবনা । লেখা গুলো লিখলাম এই জন্য নিজের লজ্জা দুর করে আমার বয়স মাত্র ২০ বছর আমাদের এখনই সময় পর্রিবতন করার,তাদের উদেশ্যে যারা নিজের জীবন বদলাতে চায় পরিবারের জীবন লাইফ স্টাইল পর্রিবতন করতে চায় তাদের উদ্যেশ যারা আমার মত পরিস্থিতি তে থেকে উঠে আসতে চায় তাদের উদেশ্য লিখা তারা যেন সাহস নিয়ে এগিয়ে যায় । একটাই কথা বলা তাদের জন্য সময় সব সময় এক যায় না কষ্ট সব সময় থাকে না মনে রাখতে হবে একটা কথা যা আমি সব সময় করি প্রথম আল্লাহ্ কাজ ঠিক রেখে নিজের উদেশ্য ঠিক রেখে “কষ্ট কে = সুখ আর সুখ কে = কষ্ট মনে করে” কয়েক বছর কাজ করলে সফলতা আসবেই । বেঁচে থাকার জন্য অর্থ এবং খ্যাতির চাইতেও আমার কাছে শান্তি অনেক বেশি প্রয়োজন। নিজের প্রতি যেদিন থেকে আপনি অসন্তুষ্ট বোধ করবেন, ধরেই নেওয়া যায় সেদিন থেকেই আপনি একা হয়ে গেলেন। তবে যতক্ষণ পর্যন্ত আপনি সম্পূর্ণ একা না হচ্ছেন, ততক্ষণ আপনি অন্য আর কাউকে চাইতে পারেন না, এটি নৈতিকতাবিরোধী। একাকিত্বের কোনো সুন্দর নেই, একাকিত্বের সুন্দর খুবই কম। তবে একবার কেউ একা হয়ে গেলে ধীরে ধীরে তা সহ্য হয়ে যায়। অনাকাঙ্ক্ষিত সমাপ্তি কেউ চায় না। তারপরও তা হয়ে যায়। একাকিত্ব মনে ক্ষত তৈরি করে। কেউ যদি আপনাকে সব সময় একটা অস্থিরতার মধ্যে রাখে তাহলে বুঝতে হবে, মানুষটি আপনার জন্য যথোপযুক্ত নয়, আবার আপনি যদি মনোযোগী হন, তাহলে এই পৃথিবীতে দুঃখের চাইতেও সুখের আরও অনেক কিছু পাবেন। কিছু দুঃখ আছে, যা সারা জীবন মানুষকে বয়ে বেড়াতে হয়। আবার ভালোবাসার আনন্দ সেটা ক্ষণিকের, সত্যি কথা বলতে কি, ভালোবাসা খুঁজলেই তো আর পাওয়া যায় না। তাকে নিজের মতো করে তৈরি করে নিতে হয়। প্রত্যেকের মনেই দুঃখ থাকে, তবে একেকজনের দুঃখের ধরন আলাদা। কান্না করলেই যদি সব কষ্ট দূর হয়ে যেত, তাহলে একটা সময় দুঃখ তো সম্পূর্ণভাবে দূর হওয়ারই কথা। কিন্তু তা-ই কি হয়? তাই আমি বলি, আপনার সমস্যা যেন অন্যের বিরক্তির কারণ হয়ে না দাঁড়ায়। মনে রাখবেন, প্রথম থেকে যেভাবে শেষ পর্যন্ত যাওয়া যায়, ঠিক তেমনি শেষ থেকেও প্রথমে আসা যায়। ছোট ছোট ভুলগুলো যেদিন একত্র হয়ে বড় হয়, সেদিনই একটি সম্পর্কের পরিসমাপ্তি ঘটে। আমরা যখন সুখে থাকি, তখন গান শুনি আবার যখন দুঃখে থাকি, তখন গানের কথাগুলো বোঝার চেষ্টা করি। মনে রাখবেন, অভ্যাস করে নিলে প্রিয়জন ছাড়াও বাঁচা যায়। পৃথিবীর সব আনন্দই তো আর আমার একার নয়, আপনি যদি এভাবে ভাবেন, তাহলে আপনি কষ্ট কম পাবেন। আপনার প্রিয় মানুষটিকে সব সময় জিততে সাহায্য করুন, দেখবেন দ্রুত এর ফলাফল। আপনি যত দিন চাইবেন, তত দিনই আপনি তার প্রিয় মানুষ হয়ে থাকতে পারবেন। একা থাকা মানুষের পক্ষে অসম্ভব কিছু নয়, তবে একা থাকলে সব সময় ভয়ানক একটি অভাব আপনার মধ্যে কাজ করবে। তাই আপনি যেন অন্যের শ্বাসকষ্টের কারণ না হন, সেই দিকটা বেশি খেয়াল রাখবেন, এমন কী আপনার কারণে যেন অন্যের মনের ট্রাফিকে বিঘ্ন সৃষ্টি না হয়, সেই দিকও খেয়াল রাখবেন। কাউকে ভালোবাসতে গিয়ে এত বেশি হৃৎপিণ্ড নিয়ে নাড়াচাড়া করবেন না, তবে ফসকে যাওয়ার ভয় থাকলে আগে থেকেই নিজে সাবধান হোন। মনে রাখবেন, ভালোবাসার এখনো আকাল পড়েনি যে উপযুক্ত সঙ্গী না পেলেও জোর করে ভালোবাসতে হবে। অন্তরে অন্তর না মিললে কারও সঙ্গে অন্তরতম হওয়ার দরকার নেই।